১। প্রশাসনিক দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণের দায়েরকৃত রীট মামলা সরকারের পক্ষে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার ব্যবস্থা;

২। উচ্চ আদালতে রীট পিটিশন দাখিলের পর আবেদনকারী কর্তৃক প্রেরিত নোটিশ অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয় হতে প্রাপ্ত হলে রীট আবেদনের ভিত্তিতে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তা অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়ে প্রেরণ;

৩। হাইকোর্ট বিভাগে রীট মামলায় সরকারের বিরুদ্ধে রায় প্রদত্ত হলে উক্ত রায়ের বিরুদ্ধে আপীল করা হবে কিনা তদমর্মে আইনগত মতামত প্রদান;

। যে সমস্ত রীট মামলার রায়ের বিরুদ্ধে আপীল বিভাগে আপীল হয়ে থাকে সে সমস্ত মোকদ্দমায় বাংলাদেশ সরকারের স্বার্থ রক্ষার্থে মামলাসমূহ পরিচালনার নিমিত্ত ‘এ্যাডভোকেট অন রেকর্ড’ নিয়োগ এবং উক্ত মামলায় প্রতিদ্বন্দ্বিতার যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ।

৫। আপীলযোগ্য মোকদ্দমাসমূহ সরকার পক্ষে পরিচালনা করার জন্য অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ের সাথে যোগাযোগ স্থাপন এবং উক্ত কার্যালয়ের সাথে পরামর্শক্রমে সংশ্লিষ্ট মোকদ্দমায় যাবতীয় কার্য সম্পাদন;

৬। রীট মোকদ্দমাসমূহে সরকার পক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার উদ্দেশ্যে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সাথে যোগাযোগ স্থাপন;

৭। মোকদ্দমার ব্যাপারে সরকারের পক্ষে হলফনামা সম্পাদন, অত্র মন্ত্রণালয়ের সচিবের পক্ষে কাউন্টার এফিডেফিট দাখিল করা ও মোকদ্দমাসমূহ নিস্পত্তির পর রায়ের নকল সংগ্রহপূর্বক ফলাফল সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/দপ্তরকে অবহিতকরণ;

৮। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ/দপ্তর থেকে প্রাপ্ত রীট সংক্রান্ত বিষয়ে আইনগত মতামত প্রদান।

৯। ‘এ্যাডভোকেট অন-রেকর্ড’ এর দাখিলি বিল পরীক্ষান্তে পরিশোধের ব্যবস্থা গ্রহণ।

১০। দৈনন্দিন কার্য তালিকায় সন্নিবেশিত সরকারি স্বার্থ সংশ্লিষ্ট রীট মামলাসমূহ পর্যালোচনা করে শুনানির জন্য সংশ্লিষ্ট নথি অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ে প্রেরণ।

১১। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত অন্যান্য দায়িত্ব পালন।

 

             *ডেটা